সংবাদ শিরোনামঃ
রমজাননগরে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু ন্যায্যতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে সিসিডিবির জলবায়ু সহনশীল জনগোষ্ঠী তৈরির লক্ষ্যে এনজিও গনমাধ্যমকর্মী ও ইউ পি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা ভূমিদস্যুদের হাত থেকে ভূমিহীনদের জায়গায় ফেরত ও মিথ্যা মামলা থেকে রেহায় পেতে মানববন্ধন  শ্রীমঙ্গলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জমি দখল স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতামূলক ভিডিও প্রদর্শনী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলায় জামায়াতে ইসলামির কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে  কালিগঞ্জের কৃতি সন্তান ড. রেজাউল করিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি শ্যামনগরে সরকারি খাল থেকে অবৈধ পাটা অপসারণ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ আগামী ২৬ শে সেপ্টেম্বর কি ঘটতে যাচ্ছে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারে যেসব কাজ করতে পারবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
শ্যামনগরে মুক্তিযোদ্ধাদের চাপে পড়ে নিজের অপর্কম ঢাকতে বক্তব্য প্রত্যাহর করলেন ভাটা বকুল

শ্যামনগরে মুক্তিযোদ্ধাদের চাপে পড়ে নিজের অপর্কম ঢাকতে বক্তব্য প্রত্যাহর করলেন ভাটা বকুল

শ‍‍্যামনগর প্রতিনিধিঃ
শ্যামনগরে মুক্তিযোদ্ধাদের চাপে পড়ে নিজের অপর্কম ঢাকতে বক্তব্য প্রত্যাহর করলেন ভাটা বকুল। শ্যামনগর অবৈধ কাজ করে অনেক বার সমলোচনায় আসেন ভাটা বকুল।
গত (১২ মার্চে)  সিদ্দিকুল ইসলাম বকুলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেখানে উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিক নেতা ও সাংবাদিকদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তিনি সাংবাদিকদের পোষেণ বলেও দাবি করেছে। যদিও সাংবাদিক নেতারা এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে আসছেন।
এছাড়া  মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিসৌধ নির্মাণে ২ লক্ষ টাকাও দিয়েছেন এবং স্মৃতিসৌধ নাকি তার টাকায়  বলেও দাবি করেছেন।এদিকে এই ঘটনায় শ্যামনগর সাংবাদিক ঐক্যের নেতারা মানববন্ধন করেছিল। সেখানে বকুলের অবৈধ ডাম্পার ট্রাক ও ইট ভাটা বন্ধের দাবি জানালে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের লোকজন সেই ডাম্পর ট্রাক ও ইটভাটার বন্ধের অভিযান চলাবে বলে জানান। তার টাকায় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ হয়েছে বলায় শ্যামনগর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেন।
গত শনিবার রাতে আবারও আলোচনায় আসেন ইট ভাটা বকুল। তিনি স্মৃতিসৌধ নির্মাণে ২ লক্ষ টাকাও দিয়েছেন বলে যে বক্তব্য দেন তা প্রত্যাখান করে।  নিজের ফেসবুক আইডি দিয়ে ভিডিও বক্তব্য বলেন,আমি সিদ্দিকুল ইসলাম বকুল শ্যামনগর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধ নির্মাণে আমি কোন টাকা প্রদান করি নাই। এ দিন সারারাত জেগে র্জানি করে ঢাকা থেকে শ্যামনগর ফিরি শাররীক ও মানসিক ভাবে ক্লান্ত ছিলাম ফলে রাগ্নিত অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধ স্থম্ভ নিয়ে ভুল তথ্য দিয়েছি।আমার বক্তব্য প্রত্যাহর করছি। এটা সকলকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি দেখার জন্যে অনুরোধ করছি।
শ্যামনগর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধার সাবেক কমান্ডার দেবী রঞ্জন বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সামনে বসে বকুল তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেছে এবং লিখিত দিয়েছে এজন্যে তাকে সাধারণ ক্ষমা করা হয়েছে।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আক্তার হোসেন বলেন, সিদ্দিকুল ইসলামের কোন টাকা স্মৃতিসৌধে নেই এটা সে মিথ্যা বলেছে। এর জন্যে বকুল তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড