সংবাদ শিরোনামঃ
নিজের চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই, সদরের উন্নয়নই আমার লক্ষ্য: এমপি আশু রংপুরে নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন খুলনা বিএল কলেজ শিক্ষার্থীকে হত্যার প্রতিবাদে আসামীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন তালায় নাদিরা মহিলা মাদ্রাসার বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দোয়া অনুষ্ঠান  কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় সুশীলনের আয়োজনে প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত বসন্তপুর নদীবন্দর পরিদর্শন করলেন বিআইডব্লিউটি ও ভুমি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা শ‍্যামনগরে রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের ইট ব‍্যবহারের অভিযোগ স্থানীয়দের  শ্যামনগর সুপেয় পানির ট্যাংক বিতরণ করলেন এমপি আতাউল হক দোলন গাবুরায় খাল খননের কাজ শেষ না হতেই আবারো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে  মাদকের বিরুদ্ধে শপথ নিলেন সুন্দরবন বালিকা বিদ‍্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
শ্যামনগর কৈইখালী ৪৪ বছর পর সীমানার ঝামেলা নিষ্পত্তি 

শ্যামনগর কৈইখালী ৪৪ বছর পর সীমানার ঝামেলা নিষ্পত্তি 

উৎপল মণ্ডল,শ্যামনগর প্রতিনিধি: শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী ইউনিয়নের অন্তর্গত বৈশখালী গ্রামে কৈখালী বন্দোবস্ত এস এ -৭ দাগের মধ্যে সঠিক কাগজপত্র।অনুযায়ী,ও স্কেচ ম্যাপ অনুসারে ৬৬ শতক জমি উভয় পক্ষ পরস্পর প্রতিবেশী আমানত ও মোরশেদ গাজী,(প্রতিবন্ধীর মোরশেদ গাজীর) মধ্যে ৪৪ বছর যাবত বসতভিটা জমি নিয়ে বিরোধের কারণে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে। মোরশেদ গাজী ন্যায্যভাবে জমি পাবার জন্য আবেদন করেন। বিপক্ষগণ প্রভাবশালী হওয়ায় ন্যায্য বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়ার পর,সর্বশেষ ইংরেজী তারিখ ০৩/০৮/২৩ কমিশনার ভূমি বরাবর মোরশেদ গাজীর পুত্র আব্দুল আলিম লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

ভূমি কমিশনার মহোদয় বিষয়টি আমলে নিয়ে স্থানীয়ভাবে মীমাংসার জন্য স্মারক ১১/০২/২৩ – ৭৯৫ কৈখালী তফসিল অফিস বরাবর প্রমাণ করে।নোটিশ এর মাধ্যমে অবগত পূর্বক কাগজপত্র পর্যলোচনা পূর্বে মাপ জরিপ আনতে ১৩ শতক জমি বেশি ভোগ দখলে থাকাই। অতিরিক্ত জমি মোরশেদ গাজীকে বুঝিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করলে দৃড় ভাবে প্রত্যাখ্যান জেরে এবং জোর জবর দখল করার হুমকি ও গালিগালাজ করলে এম, এ, টি, এম আয়নুল হক ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা স্মারক নং ৫৯২, তারিখ ১৩/০৬/২০২৩ বন্দোবস্ত নীতিমালায় লংঘন কারী আমানত গাজীর দলিল বাতিল করার প্রস্তাব করেন।

এ ছাড়া মোরশেদ গাজীর পুত্র মিলন সরকারি কমিশনার সার্ভিয়ার কর্তৃক মাপ জরিপের আবেদন করেন। সহকারী কমিশনার মোঃআসাদুজ্জামান ও সার্ভিয়ার মোঃ সজল হোসেন উভয় পক্ষের কাগজপত্র পর্যলোচনা করে দেখেছেন,যে মোরশেদ গাজী ভূমিহীন পরিবার হিসেবে ০১/০৯/১৯৮৩ তারিখ ১৯৮৫ থেকে ৯৯ বছর মেয়াদে কৈইখালী মৌজার ০১ নং খতিয়ানের ৭৬০ দাগে ৬৬ শতক জমি স্হায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া হয়।একই দাগে বিপক্ষগনের ১৪/০৪/১৯৯২ – ৯২ শতক জমি স্হায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া হয়।বন্দোবস্ত প্রতিক্রিয়ায় স্কেচ ম্যাপ অনুসারে এসিল্যান্ড ও সার্বিয়ার কর্তৃক ৬৬ শতক জমির সীমানা করে লাল পতাকা দিয়ে খুঁটিগেড়ে দেয়।জমির কিছু অংশ আমন ধান থাকায় ফসল সংগ্রহের পর স্বস্ব স্থানে ভোগ দখলের আদেশ প্রদান করেন।সেই আদেশ অনুযায়ী ফসল সংগ্রহের পর লাল নিশানা বরাবর ঘেরা দিয়ে মোরশেদ গাজী ভোগ দখল করেন।প্রতিবন্ধি মোরশেদ গাজীর পরিবার ও এলাকা বাশি৪৪ বছর পর দীর্ঘ দিনের বসতভিটার সীমানাজুড়ে যে ঝামেলা নিষ্পত্তি করেছেন।ভূমি কমিশনার মোঃ আসাদুজ্জামান ও সার্ভিয়ার মোঃ সজল হোসেন এমন আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণে এলাকা বাশি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড