সংবাদ শিরোনামঃ
শ্যামনগরে কোডেক এর উদ্যোগে বসতবাড়িতে সবজি চাষ ও চারা রোপন দক্ষিণ খুলনার শ্রেষ্ঠ দানবীর মরহুম আলহাজ্ব জি এম সোহরাব আলীর ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত কালিগঞ্জে উপজেলা শ্রমিকদলের উদ্যোগে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার উদ্যোগে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে তা’লীমুল কোরআন মাদ্রাসায় প্রস্তুতি সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে শ্যামনগরে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে পূজা দিলেন বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুমন রায় কালিগঞ্জে শীতের আগমনী বার্তায় খেজুর গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত গাছিরা  শ্যামনগরে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা ড. খলিলুর রহমানের পিতার দাফন সম্পন্ন শ্রীমঙ্গলে পৃথক অভিযানে পুলিশের হাতে পলাতক ৪ আসামী আটক
শ্যামনগরে রাতের আঁধারে মৎস ঘের দখল

শ্যামনগরে রাতের আঁধারে মৎস ঘের দখল

শ্যামনগর প্রতিনিধিঃ

শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের হরিগর চুনকুড়ি গ্রামের দীর্ঘদিনের ভোগ দখলীয় মেসার্স শ্রীস্প ফিস প্রজেক্টের আংশিক মৎস ঘের রাতের আঁধারে দখল করার অভিযোগ উঠেছে। মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের চুনকুড়ি গ্রামের জুব্বার মোল্লার ছেলে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মৎস্য ঘের দখলের অভিযোগ করেছেন একই গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত ইয়াকুব আলী ফকিরের ছেলে মোঃ আমির হামজা মন্টু। সরজমিনে তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ১৯৮৪ ইং সাল থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াকুব আলী ফকির শান্তিপূর্ণভাবে ঘেরটি পরিচালনা করতেন। তিনি মৃত্যুর পর তার পুত্রগণ মৎস্য ঘেরটি অদ্যবধি ব্যবসা পরিচালনা করা কালীন হঠাৎ করে ( ৩ ফেব্রুয়ারি) শনিবার দিবাগত রাতে একই গ্রামের মোঃ জুব্বার মোল্লার ছেলে কাদের মোল্লা দিং বহিরাগত লোকজন নিয়ে রাতের অন্ধকারে মৎস্য ঘেরের একটি অংশ নেট পাঠা ও বেড়িবাঁধ দিয়ে দখল করেছেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ বিষয়ে মৎস্য ঘের মালিক আমির হামজা মন্টু বলেন, ১৯৮৪ সাল থেকে আমার পিতা মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু, ইয়াকুব আলী ফকির ঘেরটি পরিচালনা করতেন। আমার পিতার মৃত্যুর পর আমি মৎস ঘেরটি অদ্যবধি পরিচালনা করি। শনিবার দিবাগত রাতে কাদের মোল্লা দিং রাতের আঁধারে বহিরাগতদের নিয়ে গায়ের জোরে ঘেরের মধ্যে থেকে ৮ বিঘা একটি অংশ দখল করে নিয়েছে। আমি সকালে জানতে পেরে সেখানে গেলে তারা দেশীও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমার উপরে চড়াও হয়। আমি প্রাণভয়ে পালিয়ে আসি। বর্তমানে আমি নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছি। বিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত কাদের মোল্লার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জমি টি এক নম্বর খাস খতিয়ানের। আমি সরকারিভাবে ডি সি আর নিয়েছি। এসিল্যান্ড স্যারের নির্দেশে আমি দখল করেছি। এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আসাদুজ্জামান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকারি সম্পত্তি সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী জনৈক কাদের মোল্লার নামে ডিসিআর আছে। তবে ,দখলের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড