সংবাদ শিরোনামঃ
দক্ষিণ খুলনার শ্রেষ্ঠ দানবীর মরহুম আলহাজ্ব জি এম সোহরাব আলীর ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত কালিগঞ্জে উপজেলা শ্রমিকদলের উদ্যোগে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার উদ্যোগে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে তা’লীমুল কোরআন মাদ্রাসায় প্রস্তুতি সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে শ্যামনগরে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে পূজা দিলেন বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুমন রায় কালিগঞ্জে শীতের আগমনী বার্তায় খেজুর গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত গাছিরা  শ্যামনগরে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা ড. খলিলুর রহমানের পিতার দাফন সম্পন্ন শ্রীমঙ্গলে পৃথক অভিযানে পুলিশের হাতে পলাতক ৪ আসামী আটক কালিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
সাতক্ষীরা শ্যামনগরে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

সাতক্ষীরা শ্যামনগরে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

 শ‍্যামনগর প্রতিনিধিঃ
শ্যামনগরে আসন্ন ঘূর্ণিঝড় Mocha মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
(১১ মে ২০২৩ )তারিখ সকাল ১০ টার সময় উপজেলা পরিষদ হল রুমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি সহ বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনকে নিয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
 উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে  প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা ৪ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার, উপস্থিত ছিলেন
 উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম আতাউল হক দোলন, ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সাইদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা আয়ুব ডলি, শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ নূরুল ইসলাম বাদল, উপজেলার সকল প্রশাসন ও বিভিন্ন  দপ্তরের কর্মকর্তা ও শ‍্যামনগর উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহ সেচ্ছাসেবী সংগঠন ৷
এ সময় আসন্ন ঘূর্ণিঝড় Mocha মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আক্তার হোসেন বলেন, যে কোনো দুর্যোগ এলেই শ্যামনগর উপকূলে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। আগামী ১৩, ১৪ বা ১৫ মে’র মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।
 সেজন্য সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আগেভাগেই প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। শ্যামনগর উপকূলের ৫ টি ইউনিয়ন সহ সকল ইউনিয়নের আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে। বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে আনতে উপকূলীয় নদীতে নৌকা, ট্রলার রেডি রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া মাইকিংও করা হবে।
তিনি আরও জানান, আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও পাকা স্থাপনা যেমন স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, মসজিদ এগুলো আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। দুর্যোগকালীন সময়ে মানুষ ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে চায় না। তবে দুর্যোগের সময় যদি কারও প্রয়োজন হয়! তারা আশ্রয়কেন্দ্রে এলে থাকা-খাওয়াসহ সার্বিক ব্যবস্থা করা হবে।
 সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচলনা করেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবয়ন কর্মকর্তা শাহিনুল ইসলাম।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড