উপকূলীয়( শ্যামনগর) প্রতিনিধিঃ
সাতক্ষীরার জেলার শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী সীমান্তে চোরা কারবারীরা বেপরোয়া বাঁচতে চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী। কৈখালী সীমান্ত দিয়ে মাত্র কয়েজন ব্যক্তি চোরাকারবার করে যাচ্ছে । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কৈখালী সীমান্ত টহল যোদ্দার ও চোরাইসেন্ডিগেট বন্ধের জন্য বেশ কয়েটি বিজিবি ক্যাম্প ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করেছে । প্রতিটি ক্যাম্পে আছে জনবল ও অস্ত্র । তবে দুঃখের বিষয় এত গুলো ক্যাম্প থাকতে ও যে কাদের সহযোগিতাই ও ছত্রছায়ায় কৈখালী সীমান্তে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে এই চোরা কারবারিরা প্রতিনিয়ত চোরাই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।প্রতিনিয়ত সীমান্ত দিয়ে মাদক , গরুসহ মানব পাচার হচ্ছে ।তথ্য অনুসন্ধানে ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানা যায় মাত্র ৬/৭ জন ব্যক্তির শিকড় চিরদিনের জন্য উপড়ে ফেললে কৈখালী সীমান্তে চিরদিনের জন্য বন্ধ হবে গরু/ মানব ও মাদক পাচার । এলাকা বাসীরা আর-ও জানান এই পাচার কারবারিদের চোরাই মালামাল ভারত থেকে নদী পথে পারাপারের মাধ্যম হলো রমজাননগর ইউনিয়নের গোলাখালী গ্রামের মৃত সিয়ামুদ্দীন মোল্যার ছেলে একাধিক মামলার আসামি জামির আলী জামু কালিঞ্চী গ্রামের আকবর তরফদারের ছেলে একাধিক মামলার আসামি আব্দুল্লাহ আরজ খান, বাবলু, আইজুল সহ কৈখালীর কয়েক জন জড়িত আছে। এ সমস্ত চোরা কারবারীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও আছে । গ্রেফতার হলে এরা মনে করে শশুর বাড়ী যাচ্ছি । মাত্র কয়দিন জেল খেটে জামাই বাবুর মত বাড়ীতে আসে । এ চক্রের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে আসলে এদের ক্ষমতার উৎস কোথায় এটিও খতিয়ে দেখতে হবে প্রশাসন কে। দূরত্ব এদের কঠিন শাস্তির আওতায় না আনলে ধ্বংস হবে দেশ ধ্বংস হবে যুব সমাজ প্রশাসনের মাধ্যমে দ্রুত এদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমিক স্থায়ী সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী। এ বিষয়ে কৈখালী বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার বলেন আমরা খুবই তৎপরতা আছি এবং নিয়মিত টলের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। এবিষয়ে রায়নগর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনর্চাজ এস আই তারক বলেন আমাদের টহল করা যানবাহন না থাকলেও আমারা প্রতিনিয়ত যে কোন ভাবে আমাদের টহল করে যাচ্ছি।তবে আমাদের টহলের ফাঁক ফোকড় দিয়ে যদি কোন চোরা কারবারি ভারত থেকে অবৈধভাবে মালামাল নিয়ে আশে সে মূহুর্তে আমারা তাদের আটক করার চেষ্টা করি থাকি।
Leave a Reply