সংবাদ শিরোনামঃ
কয়রায় সুন্দরবনের ৩৪ কেজি হরিণের মাংসসহ আটক ১ সাতক্ষীরা উপকূলে শীত জেগে বসেছে, নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছে বিপাকে অভিযোগ স্থানীয়দের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় নি*হ*ত ৪ শ্যামনগর উপজেলা আমিন (সার্ভেয়ার) সমিতির নতুন কমিটি গঠন কালিগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  আজকের মত শীত কি পুরো মাস জুড়েই থাকবে যা জানালো আবহাওয়া অফিস শ্যামনগরে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফায় জনসম্পৃক্ততা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত  শ্যামনগর বুড়িগোয়ালিনী ৮ নং ওয়ার্ড ও ইউনিটির কমিটি গঠন  কালিগঞ্জে কৃষকদলের ঊঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্যামনগরে দ্বন্দ্ব রূপান্তর বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত
স্বাস্থ্য কথা হিমোগ্লোবিনের অভাব পূরণ ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে কচুশাক খান

স্বাস্থ্য কথা হিমোগ্লোবিনের অভাব পূরণ ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে কচুশাক খান

আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসে কচুশাকের কথা। কচুশাকে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। আজ আমরা একজন পুষ্টিবিদের কাছ থেকে কচুশাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানব।
কারও যদি হিমোগ্লোবিনের সমস্যা হয়ে থাকে, তাঁকে কচুশাকের কথা বলা হয়ে থাকে। কচুশাকে আয়রন রয়েছে, যা আমাদের রক্তে অক্সিজেন পরিবহণে সহায়তা করে। শরীরে যদি হিমোগ্লোবিনের অভাব হয়, তখন নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। কাজেই এ সময় যদি কচুশাক খাওয়া হয়, তাহলে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়।
 কালো কচুশাক ও কচুশাকের ডগায় আয়রন পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে এবং এতে ভিটামিন সি রয়েছে। এর ফলে আমরা যখন আয়রন গ্রহণ করছি, এতে ভিটামিন সি থাকায় আমাদের শরীরে ভালোভাবে কাজে লাগছে। কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। এটা আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, ফ্ল্যাবোনয়েড নামক বিভিন্ন রকমের উপাদান, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ করতেও সহায়তা করে এবং আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। কচুশাকে ফ্ল্যাবোনয়েড থাকায় এবং বিভিন্ন রকম ভিটামিন-মিনারেল থাকায় হৃদরোগ থেকে আমাদের রক্ষা করে।
 তবে অনেকের বিভিন্ন রকম সমস্যার কারণে কচুশাক খেলে গলা ধরার ভাব থাকে, তবে এ জিনিসটি খেয়াল রাখতে হবে, কচুশাক বা যে কোনও শাক যখন রান্না করবেন, তখন একটু ভিজিয়ে রাখবেন, ভিজিয়ে রেখে যখন আপনি রান্না করবেন, তখন, এতে যেহেতু ভিটামিন এ থাকে, সামান্য পরিমাণ তেল দিতে হবে; কারণ, ভিটামিন এ না হলে কাজে লাগবে না। আপনি যখন কচুশাক খাবেন, সেটা বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যেতে পারে। বাচ্চাদেরও কচুশাক খেতে অভ্যস্ত করবেন। এতে তাদের শরীর যেমন ভালো থাকবে, তাদের ভেতরে রোগ প্রতিরোধ শক্তিও তৈরি করবে। ছোটবেলা থেকে কচুশাক খেলে হিমোগ্লোবিনের অভাবে ভুগবে না। বিশেষ করে কিশোরী যারা রয়েছে, তাদের আয়রনযুক্ত খাবারের মধ্যে যদি কচুশাক যুক্ত করা হয়, যারা আয়রনের সমস্যায় ভুগে থাকে, তাদের এ সমস্যাগুলো হবে না। কাজেই কচুশাক খেলে শরীর যেমন ভালো থাকবে, আপনারা কর্মক্ষম হবেন এবং বিভিন্ন রোগ থেকেও মুক্ত থাকবেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড