সংবাদ শিরোনামঃ
 আটুলিয়া ইউনিয়নে ১৫ টি হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে ৩,০০০ লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন পানির ট্যাংকি বিতরণ  কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপি”র অফিস উদ্বোধন রমজাননগরে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু ন্যায্যতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে সিসিডিবির জলবায়ু সহনশীল জনগোষ্ঠী তৈরির লক্ষ্যে এনজিও গনমাধ্যমকর্মী ও ইউ পি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা ভূমিদস্যুদের হাত থেকে ভূমিহীনদের জায়গায় ফেরত ও মিথ্যা মামলা থেকে রেহায় পেতে মানববন্ধন  শ্রীমঙ্গলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জমি দখল স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতামূলক ভিডিও প্রদর্শনী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলায় জামায়াতে ইসলামির কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে  কালিগঞ্জের কৃতি সন্তান ড. রেজাউল করিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি শ্যামনগরে সরকারি খাল থেকে অবৈধ পাটা অপসারণ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আজ আষাড়ের ৪ তারিখ অথচ উপকূল অঞ্চলে বৃষ্টির কোনো দেখা নেই।

আজ আষাড়ের ৪ তারিখ অথচ উপকূল অঞ্চলে বৃষ্টির কোনো দেখা নেই।

সাকিব হোসেন নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর থেকে কোন প্রকার ভারী বর্ষণের দেখা মিলেনি তাপমাত্রা ও স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। উপকূল অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ বৃষ্টির পানির উপর নির্ভর করে। বৃষ্টি না হওয়ায় এই অঞ্চলের মানুষ খাবার পানির সংকটে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে এলাকার মানুষেরা। বৃষ্টি না হলে ওই অঞ্চলে পানির অভাব দেখা দেয়। এটি খরার দিকে পরিচালিত করে ।

জলীয়বাষ্প পূর্ণ হালকা বায়ু ওপরের উঠে শীতলতার সংস্পর্শে ঘনীভূত হওয়ার ফলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণার সৃষ্টি করে। ঐ জলকণাগুলি বায়ুতে ভাসমান ধূলিকণাকে আশ্রয় করে মেঘের সৃষ্টি করে। মেঘ থেকে জলকণাগুলি মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে জলের ফোঁটার আকারে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়। মেঘ থেকে ভূপৃষ্ঠে পতিত এই জলবিন্দুগুলি বৃষ্টিপাত নামে পরিচিত।মনে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ার কারণ কী এবং কিভাবে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক হতে পারে?

জীবনের অস্তিত্ব রক্ষায়,মানুষের বর্ণময় কর্মধারায় এবং ভূমিরূপের পরিবর্তন ও বিবর্তনে আবহাওয়া বা জলবায়ুর উপাদান হিসেবে বৃষ্টিপাতের গুরুত্ব সর্বাধিক। এক্ষেত্রে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও বণ্টনের প্রকৃতি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

দূষণের ফলে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। বিশেষ করে গ্রীণহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি।

ভালো বৃষ্টির জন্য গাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বতর্মানে গাছের পরিমাণ কমে যাওয়ার ফলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যাচ্ছে।

বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা যেমন জলবায়ু পরিবর্তন, সমুদ্রের তাপমাত্রা, জেট স্রোতে পরিবর্তন, এবং স্থানীয় ল্যান্ডস্কেপের পরিবর্তনগুলি খরার জন্য অবদান রাখে।

আমরা নিজের সুখের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ যতেচ্ছভাবে ব্যবহার করে চলেছি। যার ফল প্রত্যেকে ভোগ করতে হচ্ছে। যাতে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক হতে পারে সেই জন্য কতগুলি পরিকল্পনা করতে হবে এবং তা যাতে সঠিকভাবে রূপায়ণ করা যায় সেটাও দেখতে হবে। সেই জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একটি গাছ কাটলে আরও দুটি গাছ লাগাতে হবে। দূষণ কম করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

আমরা নিজেরা সচেতন হই এবং সবাইকে সচেতন করি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড