সংবাদ শিরোনামঃ
দুর্নীতির শ্রেষ্ঠাংশে এরা কারা মামুনুর রশিদ সইবুর রহমান ও হাসান ইমতিয়াজ

দুর্নীতির শ্রেষ্ঠাংশে এরা কারা মামুনুর রশিদ সইবুর রহমান ও হাসান ইমতিয়াজ

নিজস্ব প্রতিনিধি।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলাধীন পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডে জন্ম সাবেক শিক্ষক ইয়াসিন আলি মাষ্টারের দুই ছেলে আজ ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী।
বড় ছেলে তালিকাভুক্ত দুর্নিতিবাজ যুগান্তরের সাংবাদিক।
দুর্নীতির নথিপত্র মুন্সি হজরত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ছোট ছেলে দশ লক্ষ টাকা ও বড় ছেলে আশি লক্ষ টাকা নিয়ে নিয়োগ বানিজ্য করেছে।
বড় ছেলে মামুনুর রশিদ যুগান্তরের সাংবাদিক আবার বিগত সরকার প্রধান শেখ হাসিনার সফর সঙ্গি হিসেবে দুর্নিতি করে ঢাকায় প্লট ফ্লাট ও কোটি টাকা অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বরাদ্দ থেকে। যেমন স্বাস্থ্য বিভাগ জনপ্রশাসন বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে।
মেজো ছেলে সবুর আবার আওয়ামীলীগের
জলিলের ব্যাংকে চাকুরি করে লোন প্রসেসিং এ হাতিয়ে নাই মোটা অংকের অর্থ তারা নাকি আবার
বিএনপি করে।
বিএনপি দলটি হচ্ছে বাংলার রাখাল রাজা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দল এখানে পারেনা থাকতে কোন ক্রিমিনাল তারা হচ্ছে এক কথায় সুবিধাবাদী রাজনৈতিক ক্রিমিনাল।
ইতিহাসের পাতায় দুর্নীতিতে এক ধাপ এগিয়ে মামুনের আরো সামান্য কিছু নমুনা চাদাবাজি করেছে।উত্তরা রাজুকে দুর্নিতি করে ফ্লাট নিয়ছে বেশিক ব্যাংক এর দুর্নিতিবাজ আনোয়ারের সাথে কোটি কোটি টাকা দুর্নিতি করেছে দুর্নিতিবাজ মামুন।
তাদের বিরুদ্ধে খুব দ্রুত দুর্নিতির দায়ে অভিযোক করে অভিযুক্ত করা হবে ও আইনের আওতায় আনা হবে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।
হাসান ইমতিয়াজ বর্তমান ৫ই আগস্ট সরকার পতনের পর নাচোলে সিন্ডিকেট তৈরি করে নাচোল ভূমি অফিসের পাশে দোতালায় একটি রুম ভাড়া নিয়ে সেখানে চলে দালালি ও চাঁদাবাজি। খন্ডকালীন থেকে দুই বছর তিন বৎসর মেয়াদী যেসব পুকুর খাল বিল ইযারা দেই সেগুলো সিডিউল সিন্ডিকেট করে তাদের কব্জায় নিয়ে যাই।
যারা প্রকৃত বিএনপি ১৭ বছর অনেক হামলা মামলার শিকার তারা প্রতিবাদ করতে গেলে মেরে তাদের হাত-পা ভেঙে দেয় বাড়িঘরে ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ সহ বিভিন্ন প্রমাণাদি তার বিপক্ষে।
মামুনের কথা আরো একটু না বললে নয় বিগত সরকারের প্রথম এবং তত্ত্বাবধায়ক ফখরুদ্দিনের শেষ সময় নাচোল রেলওয়ে স্টেশনে যার এক কাপ চা খাওয়ার টাকা পকেটে থাকত না।
বর্তমান নাচোলের মাটিতে ক্ষেত জমি ১০ বিঘা যার মূল্য ৬০ লক্ষ টাকা একটি প্লট নাচোল সরকারি কলেজের পাশে যার মূল্য প্রায় ৮৫ লক্ষ টাকা মালয়েশিয়াতে একটি বিলাসবহুল বাড়ি সহ ঢাকাতে একাধিক ফ্লাট প্লট। এছাড়াও রয়েছে তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ তারা সাবেক এমপি আমিনুল হকের সাথে প্রতারণা করার চেষ্টা করলে তাদের প্রতি জিনাবৃষ্টিতে দেখতে থাকন । তারা চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপি নেতা হারুন ও পাপিয়ার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে ও মোটা অংকের টাকা লুটপাট করে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জিয়াউর রহমানের সাথে যোগসূত্র সৃষ্টি করে তার কর্মী হিসেবে বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে লুটপাট ও বিভিন্ন প্রকার ষড়যন্ত্র করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেই বিগত নির্বাচনে তারা আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নির্বাচনী প্রচার অভিযানে গোপনে অংশ ন্যাই এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় বিভিন্ন প্রকার অভিযোগ আছে বলে জানা গেছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের জনৈক্য ব্যক্তির জমি আত্মসাতে তাদের বিরুদ্ধে সংবাদ পাওয়া গেছে ফলে এলাকাবাসীর মধ্যে জন খোব সৃষ্টি হয়েছে এলাকাবাসীর দাবি অচিরেই এটার সমাধান এবং এলাকায় শান্তি স্থাপন করতে প্রশাসনের সহযোগিতা চাইছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড