সংবাদ শিরোনামঃ
শ্যামনগর উপজেলা আমিন (সার্ভেয়ার) সমিতির নতুন কমিটি গঠন কালিগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  আজকের মত শীত কি পুরো মাস জুড়েই থাকবে যা জানালো আবহাওয়া অফিস শ্যামনগরে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফায় জনসম্পৃক্ততা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত  শ্যামনগর বুড়িগোয়ালিনী ৮ নং ওয়ার্ড ও ইউনিটির কমিটি গঠন  কালিগঞ্জে কৃষকদলের ঊঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্যামনগরে দ্বন্দ্ব রূপান্তর বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত কয়রা মদিনাবাদ সরকারী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিকপরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণ  উৎসব মুখর পরিবেশে পানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ কয়রায় গিলাবাড়ি গ্রামে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তায় ঘেরা দেওয়ার অভিযোগ
আজ আষাড়ের ৪ তারিখ অথচ উপকূল অঞ্চলে বৃষ্টির কোনো দেখা নেই।

আজ আষাড়ের ৪ তারিখ অথচ উপকূল অঞ্চলে বৃষ্টির কোনো দেখা নেই।

সাকিব হোসেন নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর থেকে কোন প্রকার ভারী বর্ষণের দেখা মিলেনি তাপমাত্রা ও স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। উপকূল অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ বৃষ্টির পানির উপর নির্ভর করে। বৃষ্টি না হওয়ায় এই অঞ্চলের মানুষ খাবার পানির সংকটে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে এলাকার মানুষেরা। বৃষ্টি না হলে ওই অঞ্চলে পানির অভাব দেখা দেয়। এটি খরার দিকে পরিচালিত করে ।

জলীয়বাষ্প পূর্ণ হালকা বায়ু ওপরের উঠে শীতলতার সংস্পর্শে ঘনীভূত হওয়ার ফলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণার সৃষ্টি করে। ঐ জলকণাগুলি বায়ুতে ভাসমান ধূলিকণাকে আশ্রয় করে মেঘের সৃষ্টি করে। মেঘ থেকে জলকণাগুলি মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে জলের ফোঁটার আকারে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়। মেঘ থেকে ভূপৃষ্ঠে পতিত এই জলবিন্দুগুলি বৃষ্টিপাত নামে পরিচিত।মনে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ার কারণ কী এবং কিভাবে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক হতে পারে?

জীবনের অস্তিত্ব রক্ষায়,মানুষের বর্ণময় কর্মধারায় এবং ভূমিরূপের পরিবর্তন ও বিবর্তনে আবহাওয়া বা জলবায়ুর উপাদান হিসেবে বৃষ্টিপাতের গুরুত্ব সর্বাধিক। এক্ষেত্রে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও বণ্টনের প্রকৃতি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

দূষণের ফলে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। বিশেষ করে গ্রীণহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি।

ভালো বৃষ্টির জন্য গাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বতর্মানে গাছের পরিমাণ কমে যাওয়ার ফলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যাচ্ছে।

বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা যেমন জলবায়ু পরিবর্তন, সমুদ্রের তাপমাত্রা, জেট স্রোতে পরিবর্তন, এবং স্থানীয় ল্যান্ডস্কেপের পরিবর্তনগুলি খরার জন্য অবদান রাখে।

আমরা নিজের সুখের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ যতেচ্ছভাবে ব্যবহার করে চলেছি। যার ফল প্রত্যেকে ভোগ করতে হচ্ছে। যাতে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক হতে পারে সেই জন্য কতগুলি পরিকল্পনা করতে হবে এবং তা যাতে সঠিকভাবে রূপায়ণ করা যায় সেটাও দেখতে হবে। সেই জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একটি গাছ কাটলে আরও দুটি গাছ লাগাতে হবে। দূষণ কম করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

আমরা নিজেরা সচেতন হই এবং সবাইকে সচেতন করি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড