সংবাদ শিরোনামঃ
শ্যামনগর নুরনগরে বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা’ ও জনসম্পৃক্তি কর্মশালা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  কয়রায় অসহায় রোগীদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ ৯ নং সোরা দৃষ্টিনন্দন হাফিজিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা কিন্ডার গার্টেন স্কুলের বার্ষিক ফল প্রকাশ  কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর সিম প্রদর্শনীর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে কয়রায় সুন্দরবনের ৩৪ কেজি হরিণের মাংসসহ আটক ১ সাতক্ষীরা উপকূলে শীত জেগে বসেছে, নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছে বিপাকে অভিযোগ স্থানীয়দের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় নি*হ*ত ৪ শ্যামনগর উপজেলা আমিন (সার্ভেয়ার) সমিতির নতুন কমিটি গঠন কালিগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত 
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আচরণ বিধিমালা

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আচরণ বিধিমালা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আচরণ বিধিমালা (২০২৪)
কোন প্রার্থী কিংবা তার পক্ষ হইতে অন্য কোন ব্যক নির্বাচন পূর্ব সময়ে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠাণ প্রকাশ্যে বা গোপনে কোন প্রকার চাঁদা বা অনুদান প্রদান করিতে বা প্রদানের অঙ্গীকার করিতে পারিবেন না।
নির্বাচন পূর্ব সময়ে কোন সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সরকারি বা আধা-সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের,
অনুকূলে কোন প্রকার অনুদান ঘোষণা বা বরাদ্দ প্রদান বা অর্থ অবমুক্ত করিতে পারিবেন না। সরকারি ডাক-বাংলো, রেস্ট হাউজ, সার্কিট হাউজ বা কোন সরকারি কার্যালয়কে কোন দল বা প্রার্থীর পক্ষ বা বিপক্ষে প্রচারের স্থান হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে না।
কোন নির্বাচনি এলাকায় একই সঙ্গে তিনটির বেশি মাইক্রোফোন/লাউডস্পীকার ব্যবহার করা যাইবে না।
মাইক ব্যবহার- দুপুর ২.০০ ঘটিকা হইতে রাত ৮.০০ ঘটি কার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখিতে হইবে।
নির্বাচনী সভার দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট হইতে লিখিত অনুমতি গ্রহণ করিতে হইবে।
প্রস্তাবিত সভার কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পূর্বে স্থান এবং সময় সম্পর্কে স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে অনুমতি নিতে হইবে। জনগণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করিতে পারে এমন কোন সড়কে জনসভা কিংবা কোন পথসভা করিতে পারিবেন না।
নির্বাচনী প্রচারণাকালে ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করিয়া বক্তব্য প্রদান বা কোন ধরনের তিক্ত বা (উস্ কানিমূলক বা মানহানিকর)
কিংবা লিঙ্গ, সাম্প্রদায়িকতা বা ধর্মীয় অনুভূ তিতে আঘাত হয়, এমন কোন বক্তব্য প্রদান করিতে পারিবেন না। কোন ধর্মীয় উপাসনালয়ে কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা চালাইতে পারিবেন না।
প্রচারণার ক্ষেত্রে সকল প্রার্থী সম অধিকার পাইবে। তবে কোন প্রার্থী প্রতিপক্ষের সভা, শোভাযাত্রা এবং অন্যান্য প্রচার অভিযান পন্ড বা উহাতে বাধা প্রদান করিতে পারিবেন না।
পৌর এলাকায় অবস্থিত দালান, দেওয়াল, গাছ, বেড়া, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের খুঁটি বা অন্য কোন দন্ডায়মান বস্তুতে কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে কোন প্রকার পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগাইতে পারিবেন না।
সরকারী বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের স্থাপনা বা কোন প্রকার যানবাহনে পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগাইতে পারিবেন না। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ইত্যাদির উপর অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট বা,
হ্যান্ডবিল ইত্যাদি লাগানো যাইবে না, বা কোন প্রকার ক্ষতিসাধন/বিনষ্ট করা যাইবে না।
রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী কেবল তাহার প্রতীক ও নিজের ছবি, বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি পোস্টারে ছাপাইতে পারিবেন তাছাড়া অন্য কোন ছবি বা প্রতিক ছাপাইতে পারিবেন না। ছবির আয়তন (৬০×৪৫) সে.মি. এর অধিক হইতে পারিবে না।
কোন প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতীকের  সাইজ, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা তিন মিটারের  অধিক হইতে পারিবে না।
পোস্টার ও ব্যানার সাদা-কালো হইবে এবং পোস্টারে র এর আয়তন অনধিক (৬০×৪৫) সেন্টিমিটার ও ব্যানার এর আয়তন অনধিক (৩০১) মিটার হইতে হইবে।
কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে কোন বাস, ট্রাক, মোটর সাইকেল, নৌ-যান, ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক,
যানবাহন সহকারে মিছিল বা মশাল মিছিল বা শোডাউন করি তে পারিবেন না।
নির্বাচনী প্রচারণায় কোন গেইট বা তোরণ নির্মাণ করিতে পারিবেন না।
নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ হিসাবে বিদ্যুতের সাহায্যে কোন প্রকার আলোকসজ্জা করিতে পারিবেন না।
নির্বাচনী প্রচারণার জন্য প্রার্থীর ছবি বা প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণামূলক কোন বক্তব্য বা কোন শার্ট, জ্যাকেট, ফতুয়া ইত্যাদি ব্যবহার করিতে পারিবেন না।
নির্বাচনী কাম্পে ভোটারগণকে কোন ধরনের কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা উপঢৌকন প্রদান করিতে পারিবেন না।
প্রতীক হিসাবে কোন জীবন্ত প্রানীর ছবি ব্যবহার করা যাইবে না।
নির্বাচনী প্রচারনার জন্য ৪০০ বর্গফুট এর অধিক স্থান লইয়া কোন প্যান্ডেল তৈরী করিতে পারিবেন না।প্রতিটি ইউনিয়নে সর্বোচ্চ একটি এবং প্রতিটি পৌরসভায় একটির অধিক নির্বাচনি ক্যাম্প স্থাপন করিতে পারি না।
সরকারি কর্মসূচির সঙ্গে নির্বাচনী কর্মসূচি বা কর্মকান্ড যোগ করিতে পারিবেন না।
কোন প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী পূর্বে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে সভাপতি বা সদস্য হিসাবে নির্বাচিত বা মনোনীত হইয়া থাকিলে উক্ত প্রতিষ্ঠানের কোন সভায় সভাপতিত্ব বা অংশগ্রহণ করিতে পারিবেন না,
অথবা উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে জড়িত হইবেন না।
কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে অনধিক ছয় মাসের কারাদন্ড অথবা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ডে অথবা উভয় দন্ডে দন্ডণীয় হইবেন।
কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে অনধিক পঞ্চাশ হাজার
টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয় হইবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড