সংবাদ শিরোনামঃ
 আটুলিয়া ইউনিয়নে ১৫ টি হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে ৩,০০০ লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন পানির ট্যাংকি বিতরণ  কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপি”র অফিস উদ্বোধন রমজাননগরে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু ন্যায্যতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে সিসিডিবির জলবায়ু সহনশীল জনগোষ্ঠী তৈরির লক্ষ্যে এনজিও গনমাধ্যমকর্মী ও ইউ পি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা ভূমিদস্যুদের হাত থেকে ভূমিহীনদের জায়গায় ফেরত ও মিথ্যা মামলা থেকে রেহায় পেতে মানববন্ধন  শ্রীমঙ্গলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জমি দখল স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতামূলক ভিডিও প্রদর্শনী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলায় জামায়াতে ইসলামির কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে  কালিগঞ্জের কৃতি সন্তান ড. রেজাউল করিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি শ্যামনগরে সরকারি খাল থেকে অবৈধ পাটা অপসারণ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাবুরা ইউপি সদস্য আবিয়ারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের। 

গাবুরা ইউপি সদস্য আবিয়ারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের। 

 গাবুরা(শ‍্যামনগর) প্রতিনিধি ঃ
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জি, এম আবিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, স্লুইচ গেটের খালাসী ভবণ ৫০ লক্ষ টাকা বিক্রি এবং সেই জায়গায় মার্কেট তৈরির অভিযোগ তুলে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছেন গাবুরার ডুমুরিয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে মাহমুদুল হাসান।
উলেখ্য, ২০১৬ সালে পরিত্যাক্ত ও ঝুঁকিপূর্ন স্লুইচ গেটের খালাসী ভবণটি ভেঙে চাপাপড়ে একটি ছাগল মারা যাওয়াসহ পার্শ্ববর্তী মাদ্রাসা ও প্রাইমারি স্কুলের শিশুরা ওই ভবনে বিভিন্ন সময় খেলাধুলা করা ও পার্শ্বরাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা পথিকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে তৎকালীন গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জি, এম আলী আযম টিটু স্থানীয়দের সাথে নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মৌখিক অনুমতিক্রমে ভবনটি অপসারন করেন। এবং কর্মসৃজনীর শ্রমিক দিয়ে পরিত্যক্ত ভবণের ইট স্থানান্তর করে পাশ্ববর্তী মাদ্রাসার হেফাজতে রাখেন। এখনো পর্যন্ত সেই ইটগুলো সেখানেই পড়ে আছে।
ভবণটি অপসারণের পর মাহফিল, জানাজা ও খেলার মাঠ করার উদ্দেশ্যে ভবনের পাশের পরিত্যক্ত পুকুরটি ভরাটের উদ্যোগ নেন চেয়ারম্যান আলী আযম টিটু। কিন্তু তার দুই মাস পর চেয়ারম্যান আলী আযম টিটু মৃত্যু বরন করেন। তার মৃত্যুর পর তারই বরাদ্দকৃত অর্থে সেই পুকুরটি ভরাট করা হয়। এবং ৭নং ওয়ার্ডের কেউ মারা গেলে সেখানেই তার জানাজার কাজ সম্পন্ন করা হয়, পাশাপাশি বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল ও বাচ্চাদের খেলাধুলা হয়। মাঠটি সম্পুর্ণ জনগণ ও সমাজের উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করা হয়।
স্থানীয়রা বলেন, একটি স্বার্থেন্বেশী কুচক্রী মহল নিজের স্বার্থ হাসিল করতে ঘোলাপানিতে মাছ স্বীকার করার চেষ্টা করছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য জি.এম আবিয়ার রহমানের ভালো কাজে ইর্শ্বানিত্ব হয়ে তাকে হেয়প্রতিপন্ন করতে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন আমরা তার সঠিক বিচার চাই।
এবিষয়ে জিএম আবিয়ার রহমান বলেন, সকলের নিরাপত্তার কথা ভেবে তৎকালীন চেয়ারম্যান মরহুম আলী আযম টিটু ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের তৎকালীন কর্মকর্তার নির্দেশে চেয়ারম্যান ও স্থানীয়দের উপস্থিতিতে ভবনটি অপসারণ করা হয়। এবং ভবনের ইটগুলো পার্শ্ববর্তী মাদ্রাসার হেফাজতে রাখা হয়। ভবনের ইট গুলো এখনো পর্যন্ত সেখানেই রয়েছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে সেটা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমার নির্বাচনি প্রতিপক্ষ আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য এই মিথ্যা অভিযোগ ছড়াচ্ছে। আমি এর প্রতিকার চাই।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তৎকালীন কর্মকর্তার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভবনটি জীর্ণশীর্ণ ও ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় ছিলো আমাকে জানালে আমি স্থানীয় চেয়ারম্যানকে অবহিত করি এবং তিনি উপস্থিত থেকে ভবনটি অপসারণ করেন।
এবিষয়ে অভিযোগকারী মাহমুদুল হাসান বলেন আমি অভিযোগ করেছি সরকারি মালামাল ইউপি সদস্য আবিয়ার রহমান ব‍্যক্তিগত কাজে লাগায়েছেন,তাছাড়া আমার সাথে তার ব‍্যক্তিগত ভাবে কোন শত্রুতা নেই। আমি চাই সরকারের জিনিস সরকারি কাজে লাগানো হোক। মাহমুদুল হাসান আরো বলেন আমি অন‍্যয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি আমার দ্বাবী সঠিক  তদন্ত হোক।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগীতায়- সুন্দরবন আইটি লিমিটেড