নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
উপজেলা জুড়ে চলছে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ফাজিল মাদ্রাসা গুলোতে নিয়োগ বানিজ্যর মহা উৎসব। এ-সব দেখার যেন কেউই নেই। একটি পদের জন্য নেওয়া হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা। সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের যোগ সাজগে চলছে এই নিয়োগ বানিজ্য।। প্রায় প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে ৩ থেকে ৫ টা পদে নিয়োগ পরীক্ষা হয়ে থাকে।
অফিস সহায়ক, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার, নিরাপত্তা কর্মী, পরিছন্ন কর্মী, আয়া, নৈশ্য প্রহরী পদে চলে নিয়োগ বানিজ্য। মজার বিষয় হচ্ছে, একটি পদে সর্বনিন্ন তিন জন আবেদন করেন। এই তিনজন ই টাকা দেন তিন জনের কাছে। সভাপতি, স্কুল প্রধান ও স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা টাকা নেই। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে আসলে কেউই মুখ খুলতে চাননা। কারন প্রতিটা শিক্ষার্থীদের কারোনা কারো সাথে কন্টাক্ট থাকে। অধিকাংশ জনই আশাবাদী তার চাকুরিটা হয়ে যাবে।
অন্যদিকে নিয়োগ বানিজ্য নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ থাকে, এমনকি স্কুল গেটা তালা লাগানো, স্কুলের সামনে জনসমাগম করেন। কিন্তু যে কোন ভাবেই উপরের কর্তারা এসে সকাল ১০ টার পরীক্ষা দুপার ২টায় শুরু করে বৈধতা দিয়ে যায়।
জনমনে প্রস্ন, এই টাকা আসলে কে কত পায়??এই সিষ্টেম ব্যাবস্থা পরিবর্তন হবে কবে?? এটা দেখার কি কেউ নেই?
অন্যদিকে ১২থেকে ১৫ লাখ টাকা নেওয়া হলেও শিক্ষা প্রতিষ্টানের কোন উন্নয়ন হয়না। আর টাকার প্রতিযোগিতাই যার টাকা বেশি কেবলই সেই টিকে থাকে।
সম্পাদকঃ এম এ হালিম, মোবাইল: ০১৯১১-৪৫১৬৯৭,০১৭৮১১৫৮৯২৯ , Email- halim.nildumur@gmail.com.