শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর ইউনিয়নের কূলতলী রামচন্দ্রপুর এলাকায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ্য টাকা ব্যায়ে দুই কিলোমিটার রাস্তার কাজ করেন শ্যামনগরের ভাই ভাই ইন্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ এন্ড পার্সহাউজ মোঃ আশরাফ হোসেন । তিনি রাস্তার বালি মহল থেকে বালি না এনে অবৈধভাবে বালির উত্তোলন কারিদের দায়িত্ব দেন। অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করেন কালিগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর এলাকার পেশাদার বালু উত্তোলনকারী রনি নামের এক ব্যক্তি সোমবার সকালে।
স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে শ্যামনগর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসাদুজ্জামান এর নির্দেশে ইউনিয়ন তফসিলদার রেজাউল করিম বালু উত্তোলন বন্ধ করতে গিলে বালু উত্তোলন কারীদের নির্দেশে সফিকুল ইসলাম এর স্ত্রী আকলিমা সহ স্থানীয় ক্যাডার বাহিনী ইউনিয়ন তফসিলদারের উপরে চড়াও হয় ।
একপর্যায়ে উত্তোলনের স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হয় তহসিলদার, এ খবরে সুশীল সমাজের লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে তহসিলদার রেজাউল করিম জানায় এসিলান্ড স্যারের নির্দেশে আমি বালু উত্তোলন বন্ধ করতে যাই,
বালু উত্তোলন কারীদের নির্দেশে ওই গ্ৰামের ক্যাডার বাহিনী দ্বারা আমার উপরে হামলা করে একপর্যায়ে আমি এসিলান্ড স্যারের জানিয়ে চলে আসি।
শ্যামনগর উপজেলার সহকারী কমিশনার ভূমি আসাদুজ্জামান বলেন, বালি উত্তোলনের খবর পেয়ে আমি নায়েব কে ঘটনা স্থলে পাঠাই, নায়েব সেখানে যেয়ে ওদের বালি উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়, তখন কে বা কারা এলাকার কয়েকজনকে আমার নায়েবদের পিছনে লেলিয়ে দেন হামলা করার জন্য,
তখন আমি এই বিষয়টি জানতে পেরে নায়েব কে ফোন দেয়,নায়েব তখন আমাকে জানান যে বালুব্যবসায়ী সহ অন্যান্যদের ইন্ধনে তাদের উপরে চড়া হচ্ছে ঘটনা আমি জানতে পেরে নায়েব সহ অন্যদেরকে চলে আসতে বলি।
বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে জানাই, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমাকে জানান উনি স্পটে যাচ্ছেন, উনি স্পটে যেয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। আমাদের এখানে অবৈধ ভাবে কেউ বালি উত্তলনের চেষ্টা করলে আমরা অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।