নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
শ্যামনগরে উপজেলার নুরনগর ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের মুনছুর আলী কারিকরের এলটি-সি ১(ক্ষুদ্র শিল্প) মিটারে এমন চিত্র পাওয়া যায়। গত এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখে বিদ্যুৎ অফিস বিল প্রস্তুত করে পূর্ববর্তী মার্চ মাসের (১৯৪৫) হিসাবের সাথে এপ্রিল মাসের ২০৫ ইউনিট যোগকরে বিল করে ২১৫০ ইউনিট। কিন্তু বিলের সাথে মিটারের কোন মিল নেই। আজ ১৯ শে মে তথ্যের ভিত্তিতে বিল ও মিটারের ইউনিট মিল করতে গেলে দেখা যায়,বর্তমান সময়েও ৬৭ ইউনিট বেশি, মিটারে আছে (২০৮৩)। তাহলে বিল প্রস্তুতির সময় অনুযায়ী প্রায় ১০০ ইউনিট বেশি ছিলো।
ভুক্তভোগী গ্রাহক বলেন,এটি নতুন করে নয়,প্রায় এমন ভাবে বিল করে,এর আগেও ২০০০ হাজার টাকা বেশি বিল করেছিলো। অফিসের লোক এসে যদি মিটার দেখে লেখি নিয়ে বিল করে,তাহলে এমন হওয়ার কথা না। তারা অফিসে বসে বিল করে বলে মনে আমি এর প্রতিকার চাই। এমন হয়রানী যেন না করে।
Leave a Reply