স্টাফ রিপোর্টার কয়রা সাংবাদিক ওবায়দুল কবির সম্রাটকে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানোর পর ফাঁদে ফেলে ভিডিও ধারণ করে সেটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় কয়রা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন তিনি (যার নং-১০১৫, ২৩-১০-২২ইং)। অবিলম্বে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপপ্রচারমুলক এসব ভিডিও এবং তথ্য অপসারণ না করলে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইসিটি এ্যাক্ট-এ মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ওবায়দুল কবির সম্রাট। তিনি দৈনিক পূর্বাঞ্চল ও মানব কন্ঠ পত্রিকায় কয়রা উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।
সাধারণ ডায়েরিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, গত ২০ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শরীফ অহিদুজ্জামান মিলন (৪৫) এর সাথে খুলনাতে আসেন। ওইদিন সন্ধ্যায় বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন দলিল লেখক অসিত বিশ্বাসের রুমে যান তারা। পরবর্তীতে মিলন ও তার সাথে থাকা নারী ও কয়েকজন পুরুষ তাকে নাস্তার সাথে কোমলপানীয় পান করায়। কোমলপানীয় পান করার পর সাংবাদিক তার মাথা ঝিমঝিম করে এবং ঘুরতে থাকে। পরবর্তীতে সাংবাদকি ওবায়দুল কবির সম্রাট তার মামা রেজা আহম্মেদকে মোবাইল করেন। তিনি এসে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। পরের দিন কিছুটা সুস্থ্য হলে তার বড় ভাই নিউটনকে সাথে নিয়ে কয়রায় বাড়ী ফেরেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গত ২১ অক্টোবর বেলা পৌনে ১২টার দিকে শরীফ অহিদুজ্জামান মিলন তার মেসেঞ্জারে একটি ভিডিও পাঠায়। ভিডিওটিতে দেখা যায়, তিনি কয়েকজন সুনামধন্য ব্যক্তিদের নামে গালমন্দ করেছেন অজ্ঞাতসরে। প্রকৃতপক্ষে, এটা একটি পরিষ্কার ষড়যন্ত্র।এ নিয়ে সাংবাদিক সম্রাট নিরাপত্তা হিনতাসহ মানসিক উৎকন্ঠায় রয়েছেন।
সাংবাদিক ওবায়দুল কবির সম্রাট বলেছেন,আমাকে উদ্দেশ্য প্রনেদিত ভাবে ফাসানো হচ্ছে৷ এঘটনায় সাধারণ ডায়েরি করেছি। ফেসবুকে যারা অপপ্রচার চালাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে আইসিটি এ্যাক্টে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।
সম্পাদকঃ এম এ হালিম, মোবাইল: ০১৯১১-৪৫১৬৯৭,০১৭৮১১৫৮৯২৯ , Email- halim.nildumur@gmail.com.